চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

তিনি আরও বলেন, ‘নিহতের শরীরে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, কুপিয়ে হত্যার পর মরদেহ রেললাইনে ফেলে রাখা হয়েছে।’

নিহত শিলা খাতুনের বাবা হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার মেয়েকে জামাই মাঝে মাঝে নির্যাতন করত। গতকাল রোববার দুপুর থেকে পারিবারিক কলহ শুরু হয়। ভোরে জামাই ফোন দিয়ে জানায় মেয়েকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। জামাই কুপিয়ে হত্যার পর লাশ রেললাইনে লাশ রেখে দেয়। আত্মহত্যার নাটক সাজাতে এ ঘটনা ঘটিয়েছে সে। আমি তার শাস্তি চাই।’